
দি লেপ্রসী মিশন ইন্টারন্যাশনাল-বাংলাদেশ সম্পর্কে
দি লেপ্রসী মিশন কি?
দি লেপ্রসী মিশন ইন্টরন্যাশরাল একটি আর্ন্তজাতিক খ্রীষ্টায়ান সংস্থা। ১৮৭৪ সালে উয়েলেস্লী বেইলি এ সংস্থা প্রতিষ্ঠিত করে। বিগত ১৪১ বছর ধরে দি লেপ্রসী মিশন বিশ্বের প্রায় ৩০৫ মিলিয়ন মানুষের মধ্যে, ২০০ টির ও বেশী প্রকল্প এর মাধ্যমে ২০০০ জন কর্মী দ্বারা ২৬ টির ও বেশী দেশের কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত লোকের সেবায় নিয়োজিত রয়েছে। দি লেপ্রসী মিশন ৩১ টি সদস্য দেশ নিয়ে গঠিত যার মধ্যে সার্পোটিং (দাতা) এবং ইমপ্লিমেন্টং (মাঠ পর্যায়ে) দেশ-বাংলাদেশ, ভারত, দক্ষিণ-পর্ব এশিয়া ও আফ্রিকা এতে অন্তভূক্ত রয়েছে। দি লেপ্রসী মিশন বিভিন্ন চার্চ, মিশন ও দেশীয় সরকারের সাথে সমন্ব রেখে চিকিৎসা, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, পূণর্বাসন,গবেষণা এবং সমাজ উন্নয়নমূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ১৯৯১ সালের মে মাসে দি লেপ্রসী মিশন বাংলাদেশ একটি বেসরকারী সংস্থা হিসেবে নিবন্ধীকৃত হয় এবং বর্তমানে দেশের ৬ টি বিভাগের ২৭ টি জেলায় ২২টি প্রকল্পে কাজ করে যাচ্ছে।
দি লেপ্রসী মিশন বাংলাদেশে কুষ্ঠরোগীদের চিকিৎসা দানের সহিত জড়িত সকল বেসকারী ও সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে কুষ্ঠ নিয়ন্ত্রন, স্বাস্থ্যশিক্ষা, প্রশিক্ষণ, এবং পুনবর্রাসনমূলক কাজে প্রয়োজনীয় সাহায্য ও পরামর্শ প্রদান করে থাকে। এই সংস্থার বিশেষজ্ঞগন সংস্থার বিভিন্ন কুষ্ঠরোগ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পগুলোর তত্বাবধান এবং প্রকল্প কর্মীদের সার্বিক উন্নয়নে নিয়োজিত রয়েছেন।
Our Vission, Mission and Values ( আমাদের স্বপ্ন, মিশন ও মূল্যবোধ):
Vision: Leprosy Defeated, Lives Transformed.
স্বপ্নঃ কুষ্ঠের উপরে জয়লাভ, জীবনের পরিবর্তন।
Mission: Following Jesus Christ, The Leprosy Mission Strives to Break the Chain of Leprosy, Empowering People to Attain Healing, Dignity and Life in All its Fullness.
মিশনঃ যীশু খ্রীষ্টের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে লেপ্রসী মিশন কুষ্ঠরোগের শৃঙ্খল মুক্ত করে এবং কুসংস্কার দূর করে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আরোগ্যলাভ, মর্যাদাদান ও ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি পরিপূর্ণ জীবন যাপনের নিশ্চয়তা প্রদান করে।